Aarya returns

Reminiscent of The Godfather in several instances, but very loosely, Aarya returns amid her desperate bid to protect her children. Manipulated and forced to return to see the last of the family that turned her life upside down, a sudden weak moment in her life turns the table once again in the favour of her enemies. All of a sudden, she finds herself stranded in the midst of threats from foreign syndicates, the Shekhawat clan and the police and the legal system, some representing for their cause, some harbouring agenda, both personal and sometimes, grossly selfish. The Shekhawat chief has vengeance in his mind for the son, whose murder she orchestrated. The foreigners demand compensation for the immense loss of their smuggled goods and lays conditions that are limited by time and threatening to life. The police tries to reframe the case and nab the underworld families that Aarya hails from. If that was not enough, the daughter with suicidal tendencies and the depression of the youngest son only add to her worried routine, not to mention of the confiscated passports that limit her escape shelters. In a world, where siblings turn bitter rivals, mothers are forced to unveil frightening truths, fathers stoop low to kill their owns, lawlessness is maintained by majority of the apparent lawfuls while hated assassins turn dependable accomplices. Thirst for revenge propels chaos while fear drives order away.

Will Aarya be able to manage this ordeal? Can she really protect her dear ones? Which path will Aarya choose - protecting the family she loves or complete control? This and much more awaits the 2^nd season of Aarya which is full of predictive twists.

The season that promised suspense is marred by the excess length and that too with one episode shorter than the 9 episode premiere. The plot is more or less predictive but entertaining and the suspense is quite gripping at times. Deftly designed with characters, each a shade darker than the next, the episodes lack their deserving charm due to the irritating slowness between critical sequences. However, the final ten minutes of the season finale will compensate for the entire narrative with a chromatic collage, readily resonating with the underlying theme in its varied hues.

Created by Ram Madhvani that focusses substantially on a single character, the series is a sombre reminder of the darkness that prevails in the struggle for control. As to the acting, Sushmita Sen is fantastic in the titular role as the desperate mother yet a stubborn strategist who will bend for her family but will retaliate when cornered with a force that is borne out of a will to protect and secure. With determination etched on her face, Sen is the backbone of the series but for a few moments of emotional outbursts, where her performance seemed imperfectly stretched. Vikas Kumar reprises the role of ACP Younus Khan and is perfect in his portraiture of the enforcement person, with a mind torn between his desperate attempts at nabbing the faulty and the ethical faults that he commits against what his duty demands. With a personal life tottering at hinges, Khan represents the law enforcement agent who can be cruelly correct while realistically wavering when on edge. Vikas Kumar characterizes the irritating interrogator in Khan to perfection who is earnest in his work while being honest to his heart. Dilnaz Irani is another natural as the public prosecutor Shefali Gupta, assigned to bring down the Zorawars and the Shekhawats, for which she will stop at nothing to validate evidence. The actor brings out the spiteful character of Gupta and is precise in her characterization of the shrewd opportunist. Sugandha Garg as the impulsive Hina reminds us of Talia Shire in The Godfather particularly in the sequence while Hina hurls abuse in a state of drunkenness as she tries to tackle the stark reality of the unemotional world. Sikandar Kher plays the major henchman of the Zorawars, Daulat while Vishwajeet Pradhan starts as his counterpart in the Shekhawat clan, Sampat but as one plays the role of the cold blooded killer who rarely smirks at any order, the other shows a surprise softness in the heart, both marking pivotal moments in either seasons of the series. Masked with lies and blotted with blood, the series is a contrast to the regular crime drama as instead of basking in guilty pleasure, each episode is a reminder to the collateral tragedies, inherently associated with crime.

মন্দার.....অসাধারনের মাঝে সাধারন

যেটা হওয়ার কথা ছিল অনন্যসাধারণ, সেটা সাধারণ আর অসাধারণের মাঝে ঝুলে রইল। কিন্তু এরকম তো হওয়ার ছিল না। সমস্ত উপাদান তো মজুত ছিল। কিন্তু মন তো ভরল না পুরো। কোথায় যেন গণ্ডগোল থেকে গেল। অনির্বাণ ভট্টাচার্য পরিচালক বলে কি প্রত্যাশাটা খুব বেড়ে গেছিল? ব্যাপারটা কি অন্যরকম কিছু হবে ভেবেছিলাম? খানিকটা যে তাই তা বলাই বাহুল্য। অভিনেতা অনির্বাণের প্রথম পরিচালনা দেখার আগ্রহ যথেষ্ট ছিল। তাহলে তো আগে দেখতে হয় পরিচালক অনির্বাণ কি করেছেন।

পুরোটা সংক্ষেপে বোঝাতে হলে বলতে হবে মাৎ করে দিয়েছেন। প্রেক্ষাপট নির্বাচন, চরিত্র নির্বাচন, ভাষার নির্বাচন - এগুলো তো বটেই কিন্তু এদের মধ্যে সাযুজ্য বজায় রাখার সামগ্রিক নিষ্ঠা সমসাময়িক যুগের বিচারে অতুলনীয়। অভিনেতাদের নিজস্ব অভিনয় ক্ষমতা সম্বন্ধে কোনোরকম মন্তব্য না করেও চয়ন দেখে যেন মনে হয় তাঁদের জন্যই চরিত্রগুলো গড়া। চিত্রায়ণে সৌমিক হালদার এক অনন্য মাত্রা দিয়েছেন সমস্ত উপস্থাপনাটিকে। কাহিনীর প্লট অনুযায়ী ড্রোন শট হোক কি চেহারার ক্লোজ আপ, প্রায় প্রত্যেকটি শট নির্ভুলভাবে ফুটিয়ে তুলেছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে মানবজাতির কদর্য বাস্তব। হিংসার তাড়না, প্রতিহিংসার উল্লাস, লালসার বিভৎসতা, মানসিক বিকৃতি, ইত্যাদি বিভিন্ন প্রবৃত্তির বর্বর রূপ ও ঘটনার রূপকারদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রকাশকে নির্ভুল অথচ শিল্পের অনবদ্য আঙ্গিকে ধরা হয়েছে। চিত্রের ভারসাম্য বজায় রেখে সমকৃতিত্ব দাবী করে সোমনাথ কুণ্ডুর সাজসজ্জা বিভাগ।

ম্যাকবেথ অবলম্বনে তৈরি মন্দারের পটভূমি গেইলপুর নামক এক সৈকত নগর। সেখানকার বাসিন্দাদের অধিকাংশ মৎস্যজীবি সম্প্রদায়ভুক্ত। গোষ্ঠীর ব্যাবসার দিকটা চলে তাদের সর্দার ডাবলুভাইএর (কিং ডানকান) নেতৃত্বে। কঠিন হাতে কর্তৃত্ব জারি রাখতে খুন-জখম-ত্রাসসঞ্চার করার অন্ধকার দিকটা দেখার জন্য তার ভরসার লোক মন্দার (ম্যাকবেথ) ও বঙ্কা (ব্যাঙ্কো)। ক্রুরতা ও রহস্যে ঘেরা কিছু ঘটনার স্রোত এদের তিনজনের মনে আশঙ্কা-সন্দেহ-লালসার বীজ বপন করে দিল। তারপর শুরু হলো ক্ষমতা কায়েম ও প্রতিহিংসার এক রক্তাক্ত অধ্যায়। অবিশ্বাস ও স্বার্থপরতার এক অন্ধকার লড়াইয়ে প্রাণের মূল্য হয়ে গেল গৌণ। ভাগ্যের পরিহাসে রাজার আসন দখলের আকাঙ্খায় বন্ধু হয়ে পড়ল শত্রু, শক্তির মত্ততায় পরমাত্মীয় হেলায় নেমে গেল ব্যাভিচারের অতলে। লালসার এই ঘৃণ্য আসর ম্যাকবেথের পঞ্চ অঙ্কের মতোই পাঁচ পর্বে সমাপ্ত। শেক্সপিয়রের অনুপ্রেরণায় রুদ্ররূপ মুখোপাধ্যায়, প্রতীক দত্ত ও পরিচালকের নিজের কলমের ফসল এই কাহিনীর গতিময়তা ও শ্বাসরোধকারী মুহুর্তগুলো প্রতীকবাবুর ঠাসবুনট চিত্রনাট্যে প্রায় অধিকাংশক্ষেত্রেই হয়ে উঠেছে এক ভয়াল বাস্তবের প্রতিবিম্ব।

অভিনয়তে মুখ্য চরিত্র বাদ দিয়েও পার্শ্বচরিত্রে লোকনাথ দে (মদন) ও শঙ্কর দেবনাথ (বঙ্কা) অসাধারন। সোহিনী সরকারও (লাইলি) একাধারে অসহায়, আবার পরক্ষণেই নির্মম চরিত্রে কঠিন ও সুন্দর। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে দেবেশ রায়চৌধুরী (ডাবলুভাই) ও দেবাশিস মণ্ডল (মন্দার) দুই মুখ্য ভূমিকায় অনবদ্য। চরিত্রদের সাথে একাত্ম হয়ে পড়া এই দুজনের অভিনয় মান নিয়ে যে কোনো প্রকারের তারিফই কম শুনতে লাগবে। বিপরীতে অনির্বাণ (মুকদ্দর মুখার্জি) নিজে প্রয়োজনের অধিক মৃয়মান।

এবার তাহলে প্রশ্ন জাগতেই পারে যে এতকিছুর পর সমস্যার কথাটা উল্লেখ করলাম কেন? করলাম তিনটি প্রধান কারণে যেগুলো ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে ঠিক লাগেনি। প্রথমত, চরিত্রদের নীচ মনোবৃত্তি বোঝানোর জন্য অশ্লীলতা পরিবেশনার মধ্যে যদি কিছুটা অন্যরকম কিছু করে দেখানো যেতো তাহলে বলতাম যে নতুন কিছু দেখলাম। সেখানে নতুন দেখলাম বটে, তবে তা শিল্পগুণে অত্যন্ত সাধারণ বললেও অত্যুক্তি হবে। দ্বিতীয়ত, সংজ্ঞা অনুযায়ী এটি ওয়েব সিরিজ। তাহলে নাটকীয়তার আধিক্য থাকাটা অনুচিত। থাকলে সেটা বেশ অস্বস্তিকর লাগে। মন্দারের মশারী জড়িয়ে জালে পড়ে যাওয়া প্রভৃতি দৃশ্য শিল্প হিসেবে উচ্চ মানের হতেই পারে, কিন্তু এরকম কিছু নাটকীয়তার প্রাবল্য ছোটোপর্দার দৃশ্য হিসেবে বিসদৃশ্য ও দৃশ্যের ধারাবাহিকতাকে হঠাৎ করে যেন অকারণ অস্বাভাবিকতার প্রলেপ দিয়ে দৃশ্যের মান সাধারন করে দিয়েছে। তৃতীয় হচ্ছে বিষয়। কয়েকটি চলচ্চিত্রের উল্লেখ করে জিনিসটা বোঝানোর চেষ্টা করব। একটি হলিউডি, দুটি বলিউডি ও দুটি টলিউডি। শেক্সপীয়রের 'ম্যাকবেথ' অনুসরণে বিশাল ভরদ্বাজের 'মকবুল', 'জুলিয়াস সিজার' ও 'অ্যাণ্টনি অ্যাণ্ড ক্লিওপেট্রা' অবলম্বনে সৃজিত মুখার্জির জুলফিকর (অনির্বাণ যার কিছু ঝলক ব্যবহার করেছেন প্রায় সমান্তরাল এক পরিস্থিতিতে), 'হ্যামলেট' অনুসরণে অঞ্জন দত্তের 'হেমন্ত', 'ওথেলো' অবলম্বনে বিশাল ভরদ্বাজের 'ওমকারা' ও টিম ব্লেক নেলসনের 'ও'। আশ্চর্যভাবে অঞ্জন দত্তেরটা বাদ দিয়ে বাকি তিনটি ভারতীয় সংস্করণ সমাজবিরোহীদের অন্ধকার জগতের প্রেক্ষাপটে রচিত। কিন্তু এই প্রলোভনের হাতছানি এড়িয়ে বেশ অদ্ভুতভাবে নেলসন নির্মিত আধুনিক ওথেলো মানুষের অন্ধকার দিকটা দেখিয়েছেন আপাত শিক্ষিত সমাজের প্রেক্ষিতে এবং তাই হয়ে উঠেছে মৌলিকতায় ভাস্বর। অঞ্জন দত্ত চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তাঁরটাও প্রতিশোধের প্রেক্ষিতে প্রায়ান্ধকার পরিবেশে পর্যবসিত। তবে কি হলিউড শুধু শিখিয়েই যাবে আর আমরা শিখেই যাব? হিংসা-প্রতিশোধ মানেই যে অন্ধকার জগত নয় সেটা কবে বুঝব? আইনের হাত এড়িয়ে অন্যায়ের শাস্তি বোধহয় শেক্সপীয়র চাননি। 'ম্যাকবেথ' পড়া থাকলে ও 'মকবুল' দেখা থাকলে 'মন্দার'-এ নতুন কিছু নেই। এখানেই খেদ! সমকালীন যুগে অনির্বাণ এক আলাদা মাপের অভিনেতা। সেকারণে তাঁর থেকে পরিচালনাটা আরো মৌলিক চেয়েছিলাম। পেলাম না, তবে অপেক্ষা করব ভবিষ্যতের চাকার মাহেন্দ্রক্ষণটির জন্য।

Goliath......the last duel

A gripping courtroom drama unfolds as the learned warriors draw swords against the legal giants to seek justice that lies beneath the burden of injustice. The show starts with sincere sequences of irritating repeatability but concludes with such a thrill that kicks away the cumulative disappointment due to the slackened pace at the start of the narrative. But on hindsight, it should be acknowledged that the slackened moments might have been a necessity both to prepare for the appropriate ground for the classical crescendo moment and also to let the audience understand the psychological trauma of the protagonist and his state of mind as well as his spirit.

As Billy McBride recuperates from the threat that almost took away his life, his irritability at accepting his torn state of mind estranges him from his daughter. Flashes of memory and dream overwhelm him during his idle moments and not only disturb him but applies break to the momentum of the season that can offend the feelings. But these disappointments will be few and need to be patiently endured to cherish that final moment of classic twist that will be at once wittily terrific and gratefully satisfying.

As Billy brews over the past and tries reviving his health in seclusion, suddenly he is recruited through Patty by her employer, a giant of a law firm, to take steps agains the opoid industry. As the war wages against the chain of the mighty industries in the pharmaceutical business, the lead counsel goes missing and Billy takes up his place. With his usual confidence, Billy takes the case and while starting to score over the opponent he senses something amiss as the other side seems to give away too easily. Dark motives seem to lie dormant while a few are watched. A peculiarly startling discovery is made and Billy is trapped into suspension. Deals are negotiated and witnesses cornered as Billy watches helplessly. The old enemy is befriended as the key seems to lie in Billy taking the stand. How the lawyer conjures himself as the witness remains as one of the smartly crafted and brilliantly played sequences in this battle of brains and deserves applause.

Billy Bob Thornton not only acts in this tense season finale, but directs as well alongside Lawrence Trilling and Derek Johansen to present a refreshing standalone season that also wraps up as the final of a realistically legal series.

Billy Thornton reprises his nonchalant attitude as Billy McBride and his charisma is as addictive as the dope against which the character fights. Nina Arianda similarly reprises as the foul-mouthed but warm-hearted Patty-Solais Papagian who supports her senior colleague, curses him at the slightest of his eccentricities yet harbours the deepest of respects for the veteran in the arena. Arianda will once again be the heart of the theme with her character showing maturity but remaining the same effeminate spirit. William Hurt also reprises with a short peek as Donald Cooperman and adds to the detail significantly.

This must watch saga is highly recommended for the critically skewed Billy and Patty admirers.

Special Ops 1.5 .... gallantry has a new name

Labelling the sequel season as The Himmat Story, this is actually prequel to the character build up of the fictitious intelligence officer, carrying out missions with his network of colleagues. The prequel connection actually traces back a young Himmat, getting suspended after his ambitious mission of catching the mastermind behind the Parliament attack fails and thus fails his theory that defied many. But he gets a call through Abbas Sheikh, his trusted aide in the Delhi police, as one of his R&AW colleagues goes rogue. Added to this is a package of sensitive materials, which are being hijacked by international syndicates for selling to the favourable bidders. Himmat is thus tasked to secure the materials and eliminate the threat of the rogue, Maninder, as well. In this, he is partnered with ex-army, Vijay Kumar, his old college buddy. As the case proceeds rapidly, so evolves the collateral complications. Treachery runs wild and Himmat loses his faith on life. Revenge drives both the good and the evil. A scary twist awaits yet the climactic finale is predictable. The style of narration followed has the disadvantage to forecast the events but still the spirit will keep the thrill gripping.

Created by Neeraj Pandey, the show is a thrilling ride of adventure blended with espionage. Every artist is outstanding in characterising the assigned portraiture. Similar in style but contrary to its predecessor, this time Abbas Sheikh and not Himmat, narrates from his perspective while being interrogated for some apprehensions regarding Himmat by Banerjee and Chadda, tasked with auditing the would be pensioners like Himmat Singh, who is on the verge of retirement. Vinay Pathak carries out the role in style and his charming gaits amplify the enjoyably merry suspense that he creates. Nothing more can be said of Kay Kay Menon but that he seemed to be crafted for the role of Himmat. His apparently unemotional attitude with the cold looks and calculated actions set the mood and drenches it with surprising emotions as he shares the screen with Gautami Kapoor as Saroj, both of whom play it from their heart to keep the moment unforgettable. Kapoor is another natural who blends into Saroj with perfection. Kali Prasad Mukherjee and Parmeet Sethi reprise respectively as D K Banerjee and Naresh Chadda as the investigative officers and breathe much needed relief as they reflect the silent admiration of the awestruck audience who will be impatient to interruptions as the heroics are revealed. Their depictions are perfect and comical expressions priceless. Aftab Shivdasani returns after a very long time and blends easily as Vijay Kumar, the only complaint that might be lodged will be, he has put up some weight.

So be ready to rock and roll in this four episode saga as you witness the various shades of a character and his essence.

অদ্বিতীয় ব্যোমকেশ

হইচইয়ে এই মাসে সৌমিক হালদার পরিচালিত ব্যোমকেশ ওয়েব সিরিজের সপ্তম সিজন প্রদর্শিত হল। খুব আগ্রহ সহকারে দেখলাম। শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায় রচিত চোরাবালি গল্প অবলম্বনে সৌগত বসুর গতিময় চিত্রনাট্য শৌভিক বসুর নিপুণ চিত্রায়নে এক শৈল্পিক আঙ্গিকে পরিবেশিত হয়েছে। তার সাথে যুক্ত হয়েছে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের বুদ্ধিদীপ্ত অভিনয় ব্যোমকেশের চরিত্রে। অজিতের চরিত্রে সুপ্রভাত দাস সাথে সাথে চতুর্থ সিজন থেকে সুব্রত দত্তের পরিবর্ত হিসেবে কাজ করছেন কিন্তু দুজনেই চরিত্রটির স্বাভাবিক ব্যক্তিত্ব অত্যন্ত আশ্চর্যভাবে সমরূপে ধরে রেখেছেন যা অবশ্যই কৃতিত্বের দাবী করে। বিপরীতে সত্যবতী চরিত্রে রিদ্ধিমা ঘোষ যোগ্য সঙ্গত রেখেছেন মুখ্য ব্যক্তিত্বের সাথে। পার্শ্বচরিত্রগুলির মধ্যে অর্জুন চক্রবর্তী বোধহয় হিমাংশু চরিত্রের শিকারী সত্ত্বার সাথে অতিমাত্রায় একাত্ম হতে গিয়ে খানিকটা আড়ষ্ট হয়ে পড়েছেন আর কিঞ্জল নন্দ হিমাংশুর বন্ধু কুমার ত্রিদিবের বন্ধুবৎসল জমিদারী ব্যক্তিত্বের সাথে মিশে থেকেও মাত্রাতিরিক্ত গম্ভীর। তবে দেওয়ান কালিগতির ভূমিকায় চন্দন সেন অনবদ্য। সামগ্রিকভাবে বলতে গেলে স্বীকার করতেই হবে এবারের পরিবেশনাটিও বাকিগুলির মতোই আকর্ষণীয় এবং তাদের মতোই অধিকাংশ ক্ষেত্রে পরিমিতি বোধের ছাপ রেখে পরিণতবয়স্কদের প্রসঙ্গ অবতারণা করলেও পরিচ্ছন্ন।

সমস্যা হচ্ছে পরিমিতি বোধটা অধিকাংশ জায়গায় থাকলেও পুরোপুরি থাকেনি। গল্পের গোয়েন্দা চরিত্রের মধ্যে আমার কাছে ব্যোমকেশ উপরের সারিতে থাকবে। তাই তাকে নিয়ে বেশি পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে দেখলে ঠিক মনে হয় না। সায়ন্তন ঘোষাল পরিচালিত প্রথম সিজনে দুটি গল্পকে সমান্তরালে পরিবেশন করা হয়েছিল। সত্যান্বেষীর সাথে পথের কাঁটা, অর্থমনর্থমের সাথে মাকড়সার রস, বিষয় অথবা চরিত্রদের সামঞ্জস্য ব্যবহার করে একসাথে দুটি প্লটকে এগিয়ে নিয়ে গিয়ে এক অভিনবত্বের সুচনা করেছিলেন পরিচালক। ভালো লেগেছিল। একই ভাবনার ব্যবহার পঞ্চম সিজনে দেখা গেছিল। পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন এই সিজনেরই পরিচালক। বাঙলার কুখ্যাত মন্বন্তরের পরিপ্রেক্ষিতে দুষ্টচক্র ও খুঁজি খুঁজি নারি উপস্থাপনা করা হয়েছিল। এবারের দুটি পর্বের মতোই সেবারও পর্বের সংখ্যা ছিল এক জোড়া। ষষ্ঠ সিজনে পেলাম মগ্ন মৈনাক যা আমার মতে এখনও পর্যন্ত শ্রেষ্ঠ। কিন্তু পঞ্চম সিজন থেকেই ব্যোমকেশের মধ্যে সমাজের অসহায়তার প্রতি একটা রাগ-দুঃখ-অভিমান পরিস্ফুট হতে দেখা গেল যা শুধুমাত্র তার কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না, অন্যের সাথে কথাবার্তায় বেরিয়ে পড়তে লাগল, আর বেরোতে লাগল তার কাব্যিক সত্ত্বা। ব্যোমকেশ যেন আলাদা হয়ে গেল। কিন্তু সেটার জন্য এই অতিনাটকীয়তার পরিবেশ অপ্রয়োজনীয়। কারণ ব্যোমকেশের গোয়েন্দাদের আবশ্যিক শর্তের মধ্যে পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা যেমন তীক্ষ্ণ তেমনি বিশ্লেষণ ক্ষমতাও তীব্র। কিন্তু এসবের উপর অসাধারন দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও তার অন্যান্য গোয়েন্দাদের থেকে স্বতন্ত্র থাকার প্রধান কারণ তার সত্যের অনুসন্ধানের প্রতি একনিষ্ঠতা। তার আবেগ হচ্ছে সত্যকে জানার আবেগ, এতেই তার প্রধান সন্তুষ্টি, এটাই তার আসক্তি, সত্যকে জানার লক্ষে সে অবিচল। সে অবশ্যই সংসারী হতে পারে, পারিপার্শ্বিকতার অসহায়তা তার মনকে করুণ করতেই পারে। কিন্তু আমার মতে, সে এগুলোর প্রকাশ কারুর সমক্ষে করবে না। তার কষ্ট, বেদনা হবে তার একান্ত আপনার। যা অজিতের সাহিত্যিক মনকে সহজে নাড়া দিতে পারবে বা সত্যবতীর নারীহৃদয়কে সহজেই স্পর্শ করবে, সেই একই ব্যাপার ব্যোমকেশের যুক্তিবাদী মনকে তার মূলে অনুসন্ধান করতে প্ররোচিত করবে আর যদি সে বুঝতে পারে যেই সমস্যার সমাধানে তার অসহায়তা, সে অস্থির হবে, কিন্তু সে থাকবে নিরব কারণ বৃথা আলোচনার দ্বারা যে কিছু হওয়ার নয় সেটা অন্যেরা না বুঝলেও সে অবশ্যই বোঝে। সমাজের তথা সামাজিক জীবের মনস্তত্ত্ব যার নখদর্পণে, সেই হবে অজিত ও সত্যবতীর মানসিক সহায় কারণ উপযুক্ত শ্রোতা যদি ধৈর্য সহকারে অসহায়তার মনস্তত্ত্ব বুঝতে আগ্রহী হয় তাহলে তার থেকে বিচক্ষণ শিক্ষকের জুড়ি মেলা ভার। সংসারী ব্যোমকেশের সাংসারিক জীবনে সাহিত্যের বাহ্যিক প্রকাশের জন্য অজিত উপস্থিত, আছে সত্যবতীর মতো বুদ্ধিমতি শিক্ষানুরাগী স্ত্রী, কিন্তু সত্যান্বষণের পথে নিবেদিত হৃদয়, ব্যোমকেশের প্রাণে সাহিত্য সঞ্চার প্রয়োজন না থাকলে অনভিপ্রেত।

এত কথা বলছি এই কারণেই যে এই সিরিজগুলি পরিবেশনায় অন্যান্য অনেক ব্যোমকেশের চিত্রায়িত উপস্থাপনার থেকে শুধুমাত্র তার পরিমিতি বোধের কারণে আকর্ষণীয় এবং স্বতন্ত্রতায় উজ্জ্বল। সিজনগুলির পরিচালকদের মধ্যে উল্লেখিত দুজন ছাড়াও সৌমিক চট্টোপাধ্যায়ও একই ধারা বজায় রেখেছেন যা অবশ্যই আন্তরিক অভিনন্দনের অধিকারী। তাই সবার থেকে আলাদা বহু প্রতিক্ষিত এই সিজনগুলির এই ত্রুটিটুকু না থাকলে সিরিজটি সর্বতোভাবে সুন্দর হতে পারবে।

সপ্তম সিজনে ফিরে এসে দুটো সমস্যার উপর আলোকপাত করতে চাই। প্রথমত, শরদিন্দু বর্ণিত হিমাংশু প্রকৃতিতে উদার ছিলেন। তাকে অমলিন করে দিয়ে খুব কি লাভ হলো? উপরন্তু তার প্রতি ব্যোমকেশ নির্ধারিত শাস্তির মাত্রা বিচারককে তার প্রকৃতিবিরুদ্ধ করে দিয়েছে। দ্বিতীয়ত, শিকারপ্রিয় হিমাংশুকে যদি সর্বক্ষণ শিকারীর পোষাকে দেখা যায়, সেটাও দৃষ্টিকটু লাগে!

এই মুহুর্তে অপ্রাসঙ্গিক লাগলেও আরেকটি ব্যাপার স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বাঙলা রহস্য রোমাঞ্চ সাহিত্যে শরদিন্দু ও সত্যজিৎ দুই বলিষ্ঠ রূপকার। শরদিন্দুর সৃষ্ট ব্যোমকেশ ও সত্যজিতের কল্পনার ফেলুদা অমর হয়ে আছে তাদের নিজস্বতায়। এই সিজনের একটি দৃশ্যে ছোট্ট বেবির সাথে ব্যোমকেশের পরিচয় এবং আলাপ জয় বাবা ফেলুনাথে চিত্রায়িত ফেলুদার সাথে রুকুর পরিচয়পর্ব স্মরণ করায়। দৃশ্যটির অবতারণা অনাবশ্যক এবং পরবর্তী পর্যায়ে রায়পরিবার নিয়ে আলোচনা ভীষন ভাবে কৃত্রিম। শরদিন্দু আর সত্যজিত যে যার আপন সৃষ্টির মধ্যেই উজ্জ্বল। তাদের সেরকমভাবে মনে রাখাই শ্রেয়।

City of Dreams.... and nightmares!

The 2^nd season of City of Dreams sees the one time influencer of state politics, Amey Rao Gaikwad, recuperating from his injuries while silently plotting revenge on his daughter, Poornima, who ousted the veteran from his position in a desperate yet justly brutal move that left Amey both devastated and furious. But his comeback seemed to be not so smooth as the determination of Poornima keeps him one step behind at several instances. But for the daughter too, the consolidation of her supreme position seems to be much at risk as her personal life is tottering with a separated husband, estranged son, treacherous ambience, moles, a couple of scandalous secrets and her conscience which is marred with the blood in her hands. Intensely political at its every nook and corner, the season is enjoyable but not like the pilot due to occasional predictive events, absent in the previous season that carefully kept the suspense alive with the surprise twists in several episodes.

As the father tries to garner alliances in the war of wit against the daughter, ethics take a backseat while ambition reigns supreme. Pawns are wiped in the game of chess within the Gaikwad clan while kings and queens make their move towards power. As Amey seeks the help of the sadistically money obsessed criminal, Jagan, the ruthless businessman in Ramnik Bhai targets the daughter, thwarting her honest attempts in advancing the state she represented.

The seekers of truth are prevented from revealing catastrophic secrets through methods, cruel and calculated. Shifting to politics, Wasim Khan aka 'Encounter' Wasim, realizes that he is still a cop at heart while politics might prove a frightening hindrance to his social duties. Pursuing his career in politics, he thus keeps his sleuthing alive, which leads him to darker motives masked behind layers of polish threatening to wipe the targeted few at the cost of the naive many. The episodes are fast paced and the compactness impressive, yet the suspense of the former season seemed to be undeniably amiss in the successor.

Directed by Nagesh Kukunoor, this political thriller have twists that take the breath away but its predictive narrative might squeeze some dislikes from the critics though the primary theme as composed by Kukunoor and Rohit Banawlikar is gripping to the end with secondary events perfectly blending with the main. Crisp screenplay by Banwalikar and Kukunoor ensures diplomatic ambience to prevail as does the opening score with the grimly rhythmic yet evilly appealing music by Tapas Relia, keeping the essence of politics musically trimmed as required.

Priya Bapat is magnificent as the firmly gracious Poornima and Eijaz Khan proves to be the equally apt and fittest choice as 'Encounter' Wasim, having a bravely confident heart that harbours a sensitive spirit. While the manipulative Ramnik Bhai is played well by Shishir Sharma, so does Sachin Pilgaonkar in his characterization of the villaneously opportunistic yet naturally insecured political careerist, Jagdish Gurav. However, the sober demeanour of Atul Kulkarni in his portraiture of the charismatic yet sinister Amey steals the show. But two noticeable others deserve special mention, Adinath Kothare as the naively focused Mahesh Arawale being the one. The other is the surprisingly jovial Shriyam Bhagnani playing the wealthy but far from being the pampered daughter in the Mehta household who choose to lead a noble cause without seeking the selfish comfort that her father offers. The character of Tania Mehta evolves in her brilliant of hues and Bhagnani excels in portraying the character that ignores her wealthy inheritance and flabby physique while showcasing her inner beauty and devoted efforts.

The web series, which is currently playing in Disney+ Hotstar, is recommended for the lovers of drama and thrill.

The black shades of Fargo!

Possibly the  thrillingly darkest seasons of Prime that will be remembered for its consistently black themes. Be it the sadistic murderer of Season 1 with a trail of murders that lures the weak or the ambitious fugitive couple of Season 2 drawn between the rivalry of syndicates or the feuding siblings of Season 3 tearing every character apart or the family war between crime empires of Season 4 that maintains the tradition of bloodshed of organised crime, each season is horrifyingly gripping. Each episode is chillingly crafted to keep the suspense running while the cliffhanger moments of some of the seasons provide foods for contemplations.

The pilots start with some seemingly trivial incident, sometimes violent in perspective of how episodes of ordinary series starts, but soon each turns to something bigger and more violent, due to the human interference, a very natural yet naturally error prone element of the pulsating world, which is realistically showcased with the grim eventualities that might automatically result. So the assassin, set loose, appears horrific as he strikes at the slightest provocation but when his influence converts the ordinary to commit murder, there the matter turns terribly frightening. Then there is the salon employer and her butcher husband trying to cover up the accident and following that, a murder, only to draw the police and a crime family on their trail. Nature and paranormal also finds place as tornados, UFO and ghost sightings occur at some critical places while The Almighty defines the path to clear the deadlock situations. Sibling rivalry is explored that turns too violent with double murders with the apparently callous brother trying a faster method to obtain a prized stamp of the collection that made his elder richer. Then there is the war for the turfs between crime lords, that, thanks to some offshoot sinister and psychotic interferences, becomes a murderous struggle for power that decapitates the members of hierarchy and defines organised crime in their ruthlessness.

Based chiefly on black themes, made intense by use of extended dialogues, the sudden turn of events keep the suspense intact. Some seasons overlap in characters and instances but these remain minor with regards to the main plot and serves, albeit unduly, to give a background to the characters and instances portrayed in the seasons spanning 10 episodes each excepting the 4^th that has 11.

Billy Bob Thornton in his portraiture of the sadistic assassin, Ewan McGregor in his double role of both the dim witted brother and his opportunistic elder that breathes relief and enhances the pace, Kirsten Dunst as the ambitious wife who convinces the husband who is butcher by profession but simpler at heart played by Jesse Plemons and last but not the least, Chris Rock in his uncharacteristic portrayal of the rational mobster head, the casting and the acting are both perfect.

Created by Noah Hawley who served as one of the directors, the other directors include Keith Gordon, Dana Gonzales, Dearbhla Walsh, Randall Einhorn, Colin Bucksey, Scott Winant, Matt Shakman, Sylvain White, John Cameron, Michael Upendahl, Adam Arkin, Jeffrey Reiner and Mike Barker. Though the episodes are grim but the series is recommended for the unique experience, which is primarily melancholy yet satisfying.

The Panchayat

Celebrating the ordinary life of ordinary people in a very ordinary village, sweetness prevails as this series soothes the mood with lighter shades of reality. Brightly attired with simplicity all around, the series is a joyride through the interesting anecdotes that dotes the ordinary lifestyle. Varied sentiments of the human mind might never have been presented so perfectly with comic reliefs embedded at precise places. The pilot episode starts with the concept that develops into delightful themes with characters being introduced with their diverse shades as the series progresses. As the freshly graduated young man, Abhishek Tripathi is unable to be better placed than being Panchayat secretary in the village of Phullera, he reluctantly accepts it with the sole target of utilizing another year for studying for entrance to management institutes that might be his only chance to escape his apparent ordeal. But life is not that easy, it appears. Whenever Abhishek plans something for his studies, he only seems to invite confusions. Thus, his attempt to establish a continuous light connection gets thwarted as villagers deliberates whether the same light might be suitable for the area near the alleged haunted tree that is feared by every locale. Another time, a comfortable chair, ordered by Abhishek for easing his strains while sitting the whole day and studying at night, becomes the matter of specific concern to a village elder who feels threatened by this symbolic superiority. Interestingly, these criticalities posed by the simple minded villagers are solved by them only through their simple thinking blended by typical politics that leaves both parties not too unhappy. Again, Abhishek tastes the essence of life as the bitterest of aquintances turns saviour in the time of need and staunchest of ally emerge from seemingly uninterested parties. Through the unaccustomed eyes of the urban middle class, the elite and the commoners of the rustic ambience are seen in their unsophisticated elegance. The village values and ethics of the educated have been correctly contrasted as perspectives are analysed and characters reveal their finer shades.

Directed by Deepak Kumar Mishra, the series portrays the rustic motherland in her truest of selves. Jitendra Kumar as the naive Abhishek Tripathi bewildered by the rules of Phulwa is apt choice for the frustrating engineering graduate trying hard to get into management school amid his responsibilities for which he starts to have a bit of enthusiasm. Raghubir Yadav as the ex-Sarpanch with the attitude of the chair, even without it, is natural to say the least and radiates intelligence of the chief who is political but supportive. Nina Gupta as the elected Sarpanch but for the greater part housewife to the ex head of village is lady with a character that catches the eyes immediately. Gupta and Yadav plays the role of the elderly couple and balances each other perfectly with their expressions that exhibits matured brains of leaders and caring hearts of guardians. Chandan Ray as Abhishek's assistant, Vikas and Faisal Malik as the Deputy Sarpanch, Prahlad Pandey excels in their supporting roles and synch with the main cast meritoriously. The series can be termed as a classic and this Amazon Original is a must watch for the audience with a vintage taste.

Humility and humour intersperse in this comedy of human drama and is a beautiful rendering of the finer human sentiments with a coarse camouflage, designed to attract the attention readily and will be highly recommended for almost everybody. 

Goliath and how to slay the demons

Billy Bob Thornton stars as the coolest brained foul mouthed big hearted lawyer with whom his peers in the field would be happy to keep a distance with if they happen to be his opponent. Watching the drama interspersed with a season of Fargo, in which he is cast in a villain avatar, it was not the only reason that Thornton appeared here as blissfully refreshing to me but this is surely one of his critically appealing performances till date.

Playing the part of once a giant, now turned shadow of his former self, Thornton as Billy bloody McBride spends the greater part of his time between the bar and his residence, when not meeting his scanty volume of clients with a willingness that borders indifference. But life as he got used to it, was going to take a roller coaster turn as he is hooked by Patty Solais-Papagian, a lesser lawyer with a greater ambition, in a case of his lifetime against a weapon manufacturer, represented by none other than McBride-Cooperman, the firm that he helped build but later left due to a personally traumatic episode. With wife estranged and still a partner in McBride-Cooperman and a daughter whose love for her parents gets thwarted by their relations, life was not so easy sailing for Billy already. But this case of challenging the Goliath in the law business swept everything aside. With the power of money and influence weighing heavily against him and Patty, his only hope lay in the justice which also seemed to look askance at quite a few occasions. Evidences are disqualified and witnesses dismissed in season 1, till Billy is trapped to call to stand his arch rival, the veteran with a twisted mind that looked forward for such a sort of bout to obliterate anybody that stand against his pride in this legal drama as the series intensifies. Donald Cooperman holds a grudge against Billy and remains his arch rival with a passion that is greatly perverse and is dutifully portrayed with necessary details by William Hurt that ensures the character is hated but never ignored.

Season 2 finds a more devastated Billy embroiled in a ring of cartel, politics and amour. With a familiar face getting murdered and another innocent destined for the gallows, the desperation for justice gets complicated by involvement of agents of the federal machinery with their distractions of various levels. Frustration runs supreme as the wealthy throws in their influence and the vicious their determined snipers who will stop at nothing to silence their targets. Beliefs are shattered while deceptions dominate that drives Billy to be trapped in the path of treachery. Clearly the best of seasons so far which will tax the emotions as when it seems justice prevails, but it will be partly so with delay that will cost innocent lives. Also, the hand of justice will seem a bit less fast as the verdicts are overruled by violence. Realistic to its core with the poetic touch of fictions, the season spells tragedy as it unmask the true Goliath of our times. There will be losses for Billy that include parts of his memory, but the lessons might teach him and Patty to hold a firmer grip over their instincts.

Memories will return as will some old enemies in season 3 as Billy battles a Goliath with evidence that is complicated to obtain. Fighting water theft in a drought ridden society, the leverage over the liquid sows the seeds of corruption favouring the economy of the riches without a conscience. Twists await while the folds of conspiracy unfurl, revealing surprises for the legal duo of Billy and Patty whose life also seems to be stabilised by some blessed turn of events.

A superb series that climaxes at each season with a cliffhanger but the beauty of the writings designed by Jonathan Shapiro, D E Kelley, Ben Myers, Noelle Valdivia, Tony Saltzman, Marisa Wegrzyn, Jennifer Ames, Steve Turner, Andrew Matisziw makes each theme standalone. The necessity of completion might be required for its absolute clarification, but without it, each season will still be satisfyingly refreshing. There is a rumour for season 4, mainly because season 3 classically concludes with a blend of fright and fresh start, but the critically biased audience will have something to contemplate over without a follow up nevertheless.

Created by David E Kelley and Jonathan Shapiro, the plots are gripping and intense.

The direction of Lawrence Trilling with Dennie Gordon, Alik Sakharov, Anthony Hemingway, Bill D'Elia ensures continuity of perspective amidst the variety of storylines weaving each event within already established fabric.

Radiating his characteristic charm amidst the roughest of situations, Billy Bob Thornton infuses optimism and hope to the deprived as Billy McBride who is practical yet emotionally foolish at times, following ethics that transcends standards but justifies the heart.

Applauds for her effortless performance as Patty Solais-Papagian, the equally foul mouthed partner of Billy McBride, it is Nina Arianda that breathes relief to the show by her impulsive, awkward loquacity. She gets inside the skin of Patty and capably characterizes the firm yet funny sidekick. She is irritatingly sceptical but humane at the same time. The character as well as the actor will be my personal favourite and is the true spirit of the show. Being the effervescent bundle of action called Patty, the frankly natural Arianda effuses spontaneity that uplifts the mood considerably. She proves to be the right partner to Billy with her contrasting attitude of life that is addictive as well as enthusiastic.

Streaming in Prime, this Amazon Original is a must watch for the critical minds in need of entertainment!

মাস্ক নিয়ে মশকরা নয়

একটা ব্যাপার লক্ষ্য করছি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পরার পর থেকে। মাস্ক নিয়ে মুশকিল, জটায়ুর ভাষায়। কপাল থেকে থুতনির মধ্যে যেকোনো জায়গায় বস্তুটাকে দেখা যেতই, এখন তাতে যোগ হয়েছে ডবল মাস্কের জটিলতা। কোনটা ভিতরে আর কোনটা বাইরে পরবে সেটা নিয়ে লোকে completely confused. মাস্ক এখন কপাল থেকে মুখে নেমেছে তবে order নিয়ে গোলমালটা থেকেই যাচ্ছে।

এইজন্য এইটা লেখা যাতে সবার বুঝতে সুবিধে হয় কোনটা আগে পরা দরকার। একটাই দাবী, কিছুটা সময় শুধু ব্যয় করতে হবে।

আমার ধারনা যে কোনটার তলায় কি পরতে হবে সেটা মুখস্থ না করে যদি কেন এরকমভাবে পরতে হবে সেটা বোঝা যায় তাহলে ভুলটা হওয়ার সম্ভাবনা কম। সেরকমভাবেই বলতে চেষ্টা করছি লেখাটার মধ্যে দিয়ে। বুঝতে গিয়ে যদি অধৈর্য হয়ে পড়েন, তাহলে সোজা প্রথম দিকটা বাদ দিয়ে শেষের দিকটায় চলে যেতে পারেন। নিজের মনে রাখার সুবিধের জন্য সহজ এক নিয়ম লিখে রেখেছি যেটা দেখলে আপনাদেরও সুবিধে হতে পারে।

যাই হোক, এবার তবে ডবল মাস্ক প্রসঙ্গে ফিরে আসা যাক। প্রথমত, ডবল মাস্ক কাকে বলে?

ডবল মাস্ক হচ্ছে একসঙ্গে দুটো মাস্কের ব্যবহার যার মধ্যে একটা সার্জিকাল মাস্ক হতেই হবে। 

বোঝা গেল তো?

nice!

কিন্তু অন্যটা যদি সূতির হয় তখন জানা দরকার কোনটা আগে আর কোনটা পরে থাকবে। এবার তবে মাস্ক ব্যাপারটা হাল্কা করে বুঝে নেওয়া যাক। মাস্ক হচ্ছে অসংখ্য ছিদ্রবিশিষ্ট এক আবরন যার মধ্যে দিয়ে বাতাস বয়ে গেলেও ধুলো, ময়লা, কীট, পতঙ্গ, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া প্রভৃতি গলতে পারে না, যাতে আপনিও বিশুদ্ধ বাতাস পান আর আপনার নিশ্বাসের কারণেও বাইরের বাতাস দুষিত না হয়। তাহলে ধরতে পারা যাচ্ছে যে ছিদ্রগুলো থাকার জন্যই বাতাস চলাফেরা করতে পারছে। কিন্তু ধটনা হল, ছিদ্রের size বিভিন্ন মাস্কের ক্ষেত্রে ভিন্ন রকমের। সার্জিকাল মাস্কের ক্ষেত্রে sizeটা ছোটো কারণ covid19 বেশ ছোটো আর সূতির মাস্কের ক্ষেত্রে সেটা বড় কারণ তার প্রধান কাজ ধুলোবালি প্রভৃতি বড় sizeএর আবর্জনা আটকানো। তাই covid19 আমাদের GKতে আসার আগে আমরা কিছু মানুষকে দেখেছি সূতির মাস্ক পরে ঘুরে বেড়াতে। কিন্তু মুশকিলের কথা হচ্ছে, ছিদ্রগুলোর size এতই ছোটো যে তাদের sizeএর তারতম্য খালি চোখে ধরা পড়ে না। sizeগুলো অনুবীক্ষণিক, মানে বাঙলায় microscopic!

যদি ধুলোবালির sizeএর সাথে corona virusএর গড় sizeএর তুলনা করি তাহলে দেখব যে corona virusএর গড় size হচ্ছে 0.1 micrometre, যেটা ধুলোবালির গড় sizeএর তুলনায় ২০০ গুণ ছোটো। মানে covid19কে যদি মৌরলা মাছের sizeএর সাথে তুলনা করি তবে ধুলোবালি হবে ছোটো sizeএর একটা তিমিমাছ। সার্জিকাল মাস্কের ছিদ্র তাই এতই ছোটো যে মৌরলা মাছকে আটকাতে হবে আর সূতির মাস্কের ছিদ্র হচ্ছে তিমিমাছ আটকানোর জাল। এবার ভাবুন যে আপনাকে দুটো জাল দেওয়া হয়েছে তিমিমাছ আর মৌরলা মাছকে আটকাতে। আপনি এসব দেখে বলতেই পারেন দুরকমের কি দরকার, মৌরলা মাছের জালের ফুটো তো মৌরলা মাছকেই গলতে দেবে না, তাহলে তো তিমিও আটকে যাবে সেটাতে। হক্ কথা। যদি জালটা বেশ শক্তপোক্ত হয় তাহলে ওতেই সব আটকে যাবে। কিন্তু সেটার উপর চাপ যা বাড়বে সেটাতে ঘনঘন সেটা বদলাতে হবে কারণ জালেতে একটা তিমি আটকালে, ২০০টা মতো মৌরলার জায়গা নিয়ে নেবে। তাই তার কর্মক্ষমতা তাড়াতাড়ি হারিয়ে যেতে পারে। এর উপর যদি ফেটে যায় তো কথাই নেই, মৌরলা, তিমি, সবাই same চাপ দেবে পরেরটাতে আর সেটাকে ফাটালেই কেল্লা ফতেহ্, পুরো ঝাঁকটা তারপর আপনার নাকেমুখে ঢুকে picnic করবে!

same কাণ্ডটি ঘটবে মৌরলার জাল লাগিয়ে তার পিছনে তিমির জাল লাগানো। মৌরলার জাল তো দুজনকেই আটকানোর চেষ্টা করছে, কিন্তু সে যদি বিফল হয় আর তাহলে পিছনের তিমির জাল থাকা কি না থাকা সমান, সে তো আর মৌরলাকে মানে covid19কে আটকাতে পারছে না! সামনের জাল গলে যে মৌরলাগুলো পিছনে চলে আসবে সেগুলোকে তিমিমাছের জাল দিয়ে আটকানোর চেষ্টা অরণ্যে রোদন হয়ে যাবে।

তাহলে আগে তিমিকে আটকানো দরকার। মানে coronaর ঢেউ আপনার দিকে ধেয়ে এলে তার সাথে তিমিমাছেরাও আসছে, তাই আগে ওগুলোকে আটকান বড় ফুটোর সূতির মাস্ক দিয়ে। তাই বাইরের দিকে সেটা থাকবে। মৌরলা মানে covid19 গলে গিয়ে পিছনে আটকে যাক সার্জিকাল মাস্কে, তাই ভিতরে মানে আপনার নাক আর মুখের ঠিক সামনে পরুন সার্জিকাল মাস্ক। দুটোতে চাপটাও খানিকটা কম পড়ল আর আপনিও ডবল মাস্ক ঠিকভাবে পরে মৌরলার ঢেউ থুড়ি covid19এর ঢেউ রুখতে সাহায্য করলেন মানবসমাজকে।

আগেই বলেছিলাম যে মনে রাখার সহজ একটা উপায় বলব। সেটা হচ্ছে, সূতির মাস্ক যেহেতু পোষাক মিলিয়ে কেনা তাই সেটাকে সবার চোখে পড়তে হবে, তাই থাকবে বাইরে। সার্জিকাল মাস্ক হচ্ছে অন্তর্বাসের মতো। পরাটা দরকার, দেখানোটা নয়, তাই সেটাকে ভিতরে পরে থাকুন আর রোজ পাল্টান মনে করে।

Disclaimer: কিছু পরিমাপ সহজ করে বোঝাতে সরলীকরণ করা হয়েছে। মাস্কের সঠিক ব্যবহার বোঝানোটাই মুখ্য, বিজ্ঞানের দিকটা বুঝতে গেলে কয়েকটা জায়গায় বেশ কিছু পরিবর্তণ করতে হবে যেটা প্রসঙ্গের বাইরে হয়ে যাবে তো বটেই, আমার জ্ঞানের পরিধিরও অনেকটাই বাইরে। দ্বিতীয়ত, ছবিতে মৌরলার পাশে তিমিটাকে কাতলার থেকে বড় কিছুতেই লাগছে না, আপনারা একটু কল্পনা করে নিতে পারলে খুশি হব।

পাপ.....কার?

কালিমালিপ্ত ইতিহাসের কিছু অন্ধকার পাতা নিয়ে গল্পের শুরু। চৌধুরীদের বাড়িতে দিনগুলো হওয়ার কথা ছিল আনন্দের। চারিদিকে উৎসবের মেজাজ লোকজনের মধ্যে। শারদ প্রভাতের স্নিগ্ধ পরিবেশে মায়ের আগমন হয়েছে। বাড়ির বড় ও মেজ ছেলেদের পুরো পরিবার বিদেশ থেকে আসছে প্রতিবারের মতো। বাকি ছেলেমেয়েরা কলকাতা থেকে আসবে। এতদিনকার পুরনো পুজো সম্প্রচার করতে টিভি চ্যানেল থেকে একটি দল এসে থাকছে। প্রতিবেশীদের আসা-যাওয়াও তার সাথে চলছে। মানে সব মিলিয়ে এক জমজমাট ব্যাপার বাড়িতে।

কিন্তু তখনই ঘটল এক অঘটন। বাড়ির বহুদিনকার ঠাকুরমশাই হলেন খুন। মুখের মধ্যে পাওয়া গেল এক চিরকুট, তাতে লেখা,  ‘সূচিপত্র’। এক অমঙ্গলের আশঙ্কা দানা বেধে উঠল চৌধুরীদের বাড়িতে। এরমধ্যে সেখানে উপস্থিত এক অনাহুত অতিথি। পুরনো আশ্রিতা, পরে বিতাড়িতা,  তারপর হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের নর্তকী, পার্বণী ওরফে রুবিনা। সে হঠাৎ ফিরে এলো কি জন্যে? সে জানায় তার কাছে কি একটা সম্পত্তি আছে চৌধুরী পরিবারের। কিন্তু সে বাড়ির বেশিরভাগ সদস্যই তাকে বিশ্বাস করে না। কেউ বিচলিত হয়ে পড়ে তো কেউ ভীত, আবার কেউ বিরক্ত। স্পষ্টতই চক্ষুশূল এই মেয়েটিকে কিন্তু বাড়িছাড়া করতে পারে না কেউ কারণ নিয়ম অনুযায়ী চৌধুরীদের বাড়িতে দুর্গাপুজোয় কেউ এসে পড়লে তাকে থাকতে দিতে হবে। এদিকে ঠাকুরমশাইয়ের খুনের তদন্তের দায়িত্বপ্রাপ্ত দারোগা মনোজিত হালদার হানা দেয় চৌধুরীদের বাড়িতে। এর মধ্যেই ঘটে যায় দ্বিতীয় খুন। বাড়ির চতুর্থ সন্তান, স্কিৎসোফ্রেনিয়ার রুগি, ছোট ছেলে, ছোটনকে মৃত  অবস্থায় পাওয়া যায় বাড়ির পিছনের পুকুড়পাড়ে। আবার মুখে কাগজ। তবে এবার লেখাটা অন্য। মনোজিত হালদারের কথায় কেউ যেন খুনের উপন্যাস লিখছে। বাড়ির সদস্যদের গ্রামের মধ্যেই নজরবন্দী করে পুলিশ। কিন্তু খুনগুলো করল কে? কার এই প্রতিহিংসা? কেন?

জবাব পেতে দেখে নিতে হবে পাপ। টানটান উত্তেজনায় ভরা ধারাবাহিকটি দেখার জন্য হইচই খুলতে হবে। কিছু ঘটনার গণ্ডগোল চোখে পড়লেও মোটের উপর ধারাবাহিকটি চলে যাবে। দুর্গাপুজোটা বাদ দিলে বোধহয় সুবিধে হত কারণ বাড়িতে অপঘাত ঘটে গেলে কি করে পুজো চালানোর মানসিকতাটা থাকে, আন্দাজ করা বেশ মুশকিলের। এরকম ছোটোখাটো ত্রুটি দর্শক যদি মার্জনা করতে পারে তাহলে ধারাবাহিকটি খারাপ লাগবে না। ভীষনভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ধারাবাহিকটিতে মনোজিত দারোগার চরিত্রে রাহুল ব্যানার্জী অনবদ্য। নিঃসন্দেহে ধারাবাহিকটির সেরা অভিনেতার স্থানটি দখল করবেন। রহস্যে ঘেরা দমবন্ধ পরিবেশে রাহুলের প্রবেশ দর্শকদের যেন খানিকটা স্বস্তি দেয়। নরমে গরমে কখনও সে মজার, কখনও নির্মম। অতীত ঘটনার দৃশ্যে কিশোরচরিত্রগুলিতে যারা অভিনয় করেছে, সবাই চরিত্রগুলির বিশেষত্ব ফুটিয়ে তুলতে সবদিক দিয়ে সফল। মানসিক রুগি, সহজে বিচলিত হয়ে ওঠা ছোটনের চরিত্রে সাহেব ভট্টাচার্য ত্রুটিহীন। অনুপম হাড়ি, জয়দীপ মুখার্জীর পরিচালনায় গতিময় এই সিরিজটি পরের দিকে একটু বেশি তাড়াহুড়ো করলেও কাহিনী মূল বিষয় থেকে সরে যায়নি কখনও। সিরিজটি ২০১৯ সালে শুরু করলেও সমাপ্ত হলো ২০২১ সালে। অপেক্ষাটা কিন্তু একটু বেশি হয়ে গেল! তবে প্রত্যাশাটা সেই তুলনায় খুব বাড়িয়ে না রাখাটাই বাঞ্ছনীয়। অতীত, বর্তমানের মধ্যে আলোকচিত্রের তারতম্য, অন্দরমহল, বাইরের দৃশ্যপটের চিত্রগ্রহণের ভারসাম্য রাখার কাজে প্রসেনজিৎ চৌধুরীর অবদান স্বীকার করতেই হবে। প্রসেনজিৎবাবু যেমন পুরনো দিনের স্মৃতি দেখাতে সাদাকালো দৃশ্যের অনাবশ্যক রীতি না মেনেও দৃশ্যের কাল বোঝাতে সফল তেমনি আলোর দক্ষ ব্যবহার করেছেন রহস্যে ঘেরা কিছু পরিবেশ তৈরী করতে। রোমাঞ্চকর, বাহুল্যবর্জিত, গতিময় এই সিরিজটি সেরা না হলেও সমসাময়িক, সমগোত্রীয় ধারাবাহিকগুলোর তুলনায় খানিকটা আলাদা।

Mirzapur, a sinful saga of betrayals!

After watching Gangs of Wasseypur, it appeared that I’ve seen it all. Treachery, betrayal, blood and gore, and evil had seemed to be depicted in their darkest. But a glimpse at Mirzapur proved me wrong. Vengeance reveals to reach a new low as fear unleashes its reins. Ethics appear to take a backseat, relations are forgotten as crime unfolds its fiendish hues. The series streaming in Prime, this chillingly crafted Amazon Original is a tale soaked in sin.

Akhandanand Tripathi gets his name of Kaleen Bhaiya from his carpet business and uses his trade as a front to his criminal activities. Dealing in drugs and arms and advised by his father,  the previous don, Satyanand Tripathi, he continues a reign of terror, keeping the local constabulary in his payroll. Instilling fear in the heart of those who try to disobey him, his private army of bodyguards is led by Maqbool, the loyal and fearless henchman of the patriarchal family since the time of his father. But things go awry as the dangerously impulsive and short-sighted Munna, son of Akhandanand, and aspiring to be the next don before his time comes, accidentally kills a groom on his way to his wedding. Enter Ramakant Pandit, the courageous lawyer who tries to bring down Munna with this opportunity! But as it happens, with a curious twist of fate, the incident triggers a fight with Munna and his horde with the Pandit siblings, Guddu and Babloo, resulting in them being offered places in the Tripathi crime family as Akhandanand was impressed by their brave stand driving Munna furious with this apparently uncalled for injustice. Babloo's brain and Guddu's muscle gives impetus to the business and they are given control of the katta business. As violence reaches a peak, a Senior Superintendent of Police, Maurya, is deputed to Mirzapur. As he tries to control the crime, Babloo and Guddu improvises. But again matter takes a drastic turn as Guddu woos Sweety, Superintendent of Police, Parshuram Gupta's daughter, on whom Munna also had eyes on. The sobre Babloo also strikes up a fond acquaintance with her studious sister, Golu and assists her in her rallies in college elections, much to the chagrin of Munna, the other contestant.

The Tripathi household harbours scandalous secrets with Satyanand indulging in debauchery as did Beena, wife of Akhandanand. These also create surprise twists in the series with fate playing peculiar roles. Lust also features in Munna who is indifferent at hiding it.

Guddu becomes ambitious and takes decision of his own, kindling tension with Kaleen Bhaiya to whom, just like his father, blood is always thicker than sweat. The opportunity is harvested by Munna who poisons the ears of his father and misleads Maqbool to misunderstand Guddu in thinking he has become rogue. Satyanand gives his nod and Munna goes for the kill.

Another past victim of clan favouritism of Tripathis enters the picture with a grievance. The disgruntled soldier of Tripathi crime family fled Mirzapur after his attempt to take down the head went awry. He rose to individual infamy in neighbouring Jaunpur, eventually becoming the don but still aspiring for the throne of Mirzapur. State politics favours the crime lords as leaders wet their beaks for their own good. The power-obsessed Akhandanand eyes for the ministry as Munna eyes for his chair.

Matter gets out of control as season#1 ends with irreparable damages in the lives of Guddu and Golu. The season#2 witnesses a patient and composed Guddu striking up a surprise ally with a thoroughly transformed Golu set upon a determined trail of avenging their losses.

Pankaj Tripathi as Akhandanand will be remembered for a long time with his cold smile and composed looks. Instilling fear in the minds of the audience with his measured remarks, his sneers as he rebukes his son will add to the contrasting humour in the character as will be his subtle body language that conveys deeper meanings laced in apprehensions. Ali Faizal establishes his forte as he transforms the character and looks of Guddu Pandit from the brawny muscleman in the premier season to the determined strategist in the following. The signature of this character is emphasized by sudden yet calculated actions that more than compensates for economy in speech. Balance is struck with the able harmony of Shweta Tripathi Sharma whose character transformation from the carefree student to the committed avenger in Golu deserves more than a mere praise and will be my favourite character in the series. Divyendu Sharma as the lecherous, ambitious, ruthless, immoral Munna is chillingly terrifying with his characteristic jibes that heralds doom and chaos and is frighteningly consistent that must be appreciated. Rasika Dugal as Beena, wife to Akhandanand, plays her role as the lady of the house to perfection with a commanding attitude. Silently manipulative for the sake of the life whom she holds dear, she strikes balance in the patriarchal ambience and is quick with enticing opportunity with a cruelty borne out of desperation and disgrace. Last but evidently not the least is Vikrant Massey as the smart and quick witted Babloo, deserving more than a simple applause as he dominates the screen in presence of giants in his fields with his naive smile that hides the critical mind, guiding and standing by his dear ones with the loyal heart of a friend and brother. This might be the only character who will derive sympathy from the audience albeit being no less evil in actions.

The cinematography of Sanjay Kapoor highlights each character in their appropriate shades as does he darken and illuminate scenes as situations demand. Karan Anshuman, Gurmeet Singh and Mihir Desai crafts each season carefully to keep the thrill constant and the tension uncompromised. The released season#1 and season#2 are directed following theme on struggle for power and lust for vengeance yet the former is superior in essence but the latter is essential for salvation. The title track composed by John Stewart Eduri and music direction by Anand Bhaskar adds another dimension to the theme that is sure to give shivers down the spine. Cusswords abound, the script by Krishna brothers, Puneet and Vineet along with Karan Anshuman is trimmed to perfection and served in style.

Dices are rolled while power changes hands, killing becomes the order while violence the norm, the series is a saga of revenge  and betrayal etched in blood. Not recommended for those with a chaste heart, Mirzapur will thrill the audience with guilty pleasure, but will be a reminder of the coarser shades of reality!

একেনবাবু একমেবাদ্বিতীয়ম!

গল্পের বইয়ের মধ্যে গোয়েন্দা কাহিনী ছোটোবেলা থেকেই আমার খুব প্রিয়। গল্পের গোয়েন্দা চরিত্রগুলোকে খুব একটা ভুলে যাই না! এমনও হয় যে বহুদিন আগে পড়ার দরুন নামটা ভুলে গেছি, কিন্তু তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট মনে আছে। নিজের নাম পর্যন্ত ভুলে যাব কিন্তু গল্পের গোয়েন্দাদের নয়। কেন যে ইতিহাসের জায়গায় গোয়েন্দা কাহিনী পড়ায় না, এমনিই প্রশ্নমালা পুরো মুখস্থ হয়ে যেত! তখন ব্যাপারটার মধ্যে আতঙ্কের থেকে রোমাঞ্চের পরিমান বেশি হত। মোদ্দা কথাটা হল, গোয়েন্দা কাহিনীমাত্রই আমার মাথার মধ্যে একটা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করার স্বাভাবিক প্রবৃত্তি দেখায়। এইজন্য যখন খুব ছোটো থাকতে সুজন দাশগুপ্তের গোয়েন্দা একেনবাবু আনন্দমেলার পাতায় আত্মপ্রকাশ করলো, তখন থেকেই আমি আলাদা কিছু বৈশিষ্টসম্পন্ন এই গোয়েন্দাকে চিনি। পরে বড়দের জন্য লেখা এনার কিছু গল্পও পড়েছি। তাই হইচই যখন একেনবাবুকে নিয়ে ওয়েব সিরিজ চালু করল তখন অনেক বাঙালি গোয়েন্দাভক্ত এক আপাতদৃষ্ট নতুন বাঙালি গোয়েন্দার নাম শুনে চমক পেলেও আমার কাছে চমকটা ছিল অনির্বাণ চক্রবর্তীর যিনি এই একেনবাবু চরিত্রটিতে অভিনয় করছেন।

স্বাভাবিকভাবে অনির্বাণ নামটির প্রতি আমার একটি পক্ষপাতমূলক দুর্বলতা আছে (কারন জিজ্ঞেস করলে আবার পাণ্ডব গোয়েন্দা থেকে পড়াশুনা শুরু করতে বলব)! ব্যাপারটা আরো ঘোরালো লাগছিল কারন একেনবাবু পড়তে পড়তে মনের মধ্যে এক মাঝারি উচ্চতার ছিপছিপে চেহারা ধারনা করে নিয়েছিলাম। তা অনির্বাণ চক্রবর্তী উচ্চতায় মাঝারী হলেও গড়নে ছিপছিপে বললে বেশিরকমের বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। প্রকৃতপক্ষে, এরকম গোলগাল বাঙালি গোয়েন্দা ছোটো বা রুপোলী পর্দায় আগে দেখা গেছে কি না সন্দেহ! তাই চিন্তাই লাগছিল রে তোপসে! ভদ্রলোক না ঝুলিয়ে দেন সমস্তটা! কিন্তু না, সমস্ত চিন্তাভাবনার অবসান ঘটিয়ে অনির্বাণবাবু সসম্মানে উত্তীর্ণ তো বটেই, সঠিকভাবে দেখলে বলা ভালো যে চরিত্রটি ওনার হাত ধরে চলচ্চিত্র ক্ষেত্রে স্থায়ী জায়গা করে নিল। সেই সমান আমুদে, সমান গায়ে পড়া, অত্যধিক মিশুক, অসামান্য পর্যবেক্ষণক্ষমতাসম্পন্ন, বিশ্লেষণি মনের অধিকারী, রসিক, অত্যধিক কৌতুহলি, বিনয়ের বিরক্তিকর অবতার। বদল অবশ্য হয়েছে, তবে সেটা সময় ও জায়গার। বইয়ের একেনবাবু গোয়েন্দা হিসেবে আমাদের কাছে দেখা দিয়েছিলেন বাঙলা তথা ভারতের বাইরে - মার্কিন মুলুকে আর ইনিও বাঙলার বাইরে থেকে শুরু করলেন তবে ব্যাঙ্গালোরে। নামটা জানি ব্যাঙ্গালুরু বলা উচিত ছিল, কিন্তু পুরনো নামটাই বেশি শ্রুতিমধুর লাগে আর একেনবাবু নিজে যেখানে দৃঢ়তার সাথে একের পর এক ভুলভাল প্রবাদ বলে চলেন, সেখানে এরকম অল্পবিস্তর ভুলত্রুটি চলতে পারে মনে হয়, মানে যেখানে বক্তব্যটা মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে। তবে দর্শকরা চিন্তা করবেন না। শুরুটা ব্যাঙ্গালোর হলেও কোনোটাতে উনি ঢাকায় আবার কোনোটাতে খোদ বাঙলায়।

সিরিজটির আপাতত চারটে মুক্তিপ্রাপ্ত গল্পের মধ্যে রহস্যের হাতছানি প্রধান হলেও সেটাকে এক হাসির মোড়কে উপস্থাপনা করাটাই একে আলাদা মাত্রা দিয়েছে। গোয়েন্দা চরিত্রটি নিজেই যেখানে তার চালচলনে কৌতুক উদ্রেক করে সেখানে খানিকটা অন্যরকম তো হবেই। এ যেন অনেকটা জটায়ুর মোড়কে ফেলুদা। বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই মাথার ভিতরে কি চলছে। এনার চোখে যেমন নতুন দেখা সবকিছুই স্বাভাবিক বিস্ময় উৎপাদন করে কিন্তু অস্বাভাবিক কোনোকিছু নগন্য হলেও, সহজেই ধরা পড়ে। নিজের চেহারা আর স্বভাবের স্বাভাবিক কৌতুকের আড়ালে তাই ইনি হয়ে ওঠেন এক ধুরন্ধর প্রতিপক্ষ, যাকে এড়ানো মুশকিল। চরিত্রটা শুনতে মজাদার হলেও আমার ধারনা অভিনয়টা কঠিন, আর এখানেই অনির্বাণবাবুর বৈশিষ্ট্য ধরতে পারা যাবে! ঠাট্টার মোড়কে নিজেকে উপস্থাপন করেও চরিত্রটার মর্যাদা ক্ষুন্ন করেননি। সেইজন্য হাজার বিরক্তি হাজির করেও তিনি হয়ে উঠেছেন সবার প্রিয়, বুদ্ধিদীপ্ত, শান্তশিষ্ট, বিপদে অবিচল, স্ত্রীয়ের নাম শুনলে বিচলিত, খাদ্যরসিক, আদ্যন্ত বাঙালি এক হাসিখুশী গোয়েন্দা। ধারাবাহিকটির পুরো কৃতিত্ব একজনকে দিলেই হবে না, পরিচালকরাও তার সমান কৃতিত্বের অধিকারী। যেখানে বহু পরিচালক মিলে একটি ধারাবাহিক এগিয়ে নিয়ে যান, সেখানে পর্বের মধ্যে চরিত্র ও পরিবেশনার সামঞ্জস্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। সেখানেও মিলিতভাবে সফল সুরজিত চ্যাটার্জি, অনির্বাণ মল্লিক, জয়দীপ মুখার্জী, অনুপম হাড়ি ও অভিজিত চৌধুরী। ধারাবাহিক সিরিজটি যত এগিয়েছে গল্পগুলো যেন তত পরিণত হয়েছে। এটাও খুব একটা দেখা যায় না কারন ধারাবাহিক অনেকদিন ধরে চললে একঘেয়ে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে আর পরেরদিকের পর্বগুলো কম আকর্ষণীয় হয়ে যায়। মাঝখানে কিছু মাসের বিরতি নিয়ে তৈরী বলেই হয়তো সিরিজটি মনোযোগ দিয়ে বানানো হয়েছে তার মানের দিকে নজর রেখে। চিত্রনাট্য ও সংলাপও পদ্মনাভ দাশগুপ্ত, শমিতা দাশ ও সুজন দাশগুপ্তের লেখনীতে মজবুত হয়ে উঠেছে যার জন্য পরেরদিকের পর্বগুলো আরো জমাটি হয়ে উঠেছে। তবে একটা ব্যাপারে দর্শকদের খেয়াল রাখতে হবে খানিক! সেটা হল আকর্ষণীয় হওয়ার সাথে সাথে গল্পগুলোর বিষয়বস্তু কিছুটা প্রাপ্তবয়স্কদের হয়ে গেছে। সেইজন্য ছোটোদের সাথে দেখলে একটু বুঝেশুনে দেখা দরকার।

বিভিন্ন কাহিনীতে একেনবাবু সঙ্গে পেয়েছেন সঙ্গীসাথি যাদের মধ্যে বাপ্পাদিত্য ওরফে বাপীবাবু অন্যতম। একেনবাবু ব্যাঙ্গালোরের হোটেল থেকে উৎখাত হওয়ার পর দায়িত্ববান নিপাট ভালোমানুষ, বাপীবাবু তাদের দুজনের পরিচিত বন্ধুর অনুরোধে একেনবাবুকে নিজের বাড়িতেই থাকতে দেয়। হাসিমুখে অন্যের আপদে বিপদে সাহায্যের হাত বাড়ানো, চাকরীসুত্রে ভিনরাজ্যের অধিবাসী বাঙালি এই চরিত্রটিতে সৌম ব্যানার্জীকে দারুন মানিয়েছে। উলটো দিকে কারনে অকারনে মাথা গরম করে ফেলা বাপীদের আবাসনের বন্ধু প্রমথর চরিত্রে দেবপ্রিয় বাগচী সঠিক নির্বাচন। এরকম কিছু সঙ্গীসাথী একেনবাবুর জুটে যায় রহস্যের সমাধানে বেরিয়ে। বন্ধুবান্ধব অবশ্য প্রতিবার সাথে থাকতে পারে না, কিন্তু আত্মীয় পরিজন কেউ ঠিক জায়গাটা নিয়ে নেয়। এরকম একটি রহস্যে সাথী হিসেবে পান নিজেরই এক সম্পর্কের বোনকে। অনুরাধা মুখার্জী অভিনীত চরিত্রটি তার বন্ধুর বাড়িতে থাকাকালীন এক রহস্যের মধ্যে জড়িয়ে পড়ে। সেখানে একেনবাবু যেচে অতিথি হয়ে আসেন আর তারপর জটিল এক খুনের কিনারা করতে এগিয়ে যান।

রহস্যে ভরা পর্বগুলো কখনও একঘেয়ে লাগেনা বিষয়ের নতুনত্বে আর হাসির আবহে। সামনে আসা সমস্যা যতই গুরুতর হয়ে উঠুক না কেন, তার সমাধান ঠাট্টার আড়ালে করে একেনবাবু হয়ে উঠেছেন সবার থেকে আলাদা।

Being The Family Man!

The Family Man is back with a bang and in style. Keeping us unmercifully expectant for so long with growing disappointment for the cliffhanger moment of season#1 that required closure, the sophomore season is much more than a mere compensation that is worth the patience. True, the recapitulations might feel a bit too taxing as the gap seemed indeed large between seasons, if not it is just me with bad memory feeling lost often during episodes, but these won't dampen your enjoyment, I guarantee.

Created and produced by Raj Nidimoru and Krishna D K, the theme of the series is thrillingly satisfying. Written by the creators and Suman Kumar, the story revolves around Srikant Tiwari of the fictitious agency, TASC, being delegated to bring down terrorist outfit set to destabilize power and order in the country. As the motherland is set to forge a political alliance, some foreign intelligence join hands with committed rebels to disrupt it. Diplomats take their opportunistic obstinate stance and it remains upon the espionage to make it happen. Whispers in tapped channels spell doom in the form of a dormant cell of elite assassins reuniting with vows to avenge their leader who is killed in Indian soil. Authorities scramble a team led by Tiwari to counter the threat.

But life is not so easy for Tiwari himself. Haunted by his past guilt, he had left TASC to lead a seemingly quality family life. But though his shift to corporate world apparently boosted his finances but his already troubled family life seemed to take a downhill turn. Misunderstanding with Suchi, misbehaving son and teenage daughter turning increasingly unruly being the usual order of life, a chance to reunite with old comrades at TASC seemed all that he could wish for. Little did he know what risks the future had in store for his family with the decision as the villains, this time, had personal agenda too in their platter.

The stage for the thrilling showdown was thus set for the family man Srikant to get things done for the country and the family.

Scripted by Sumit Arora, Suman Kumar and Manoj Kumar and directed by Raj, DK and Suman S Verma, the dialogues are crisp and the pace accelerated. Tamil dialogues form an integral part of the theme with subtitles assisting.

The lion's share of credit for acting goes to Manoj Bajpayee of his rendering of Srikant Tiwari, the no nonsense intelligence agent with a fluent tongue for lying out of any circumstances. But Sharib Hashmi as JK Talpade, the equally witty and warm hearted colleague of Tiwari and his team will take kudos as will Priyamani as the matured and calm Suchi, wife to Tiwari, with her impeccable portraiture of the housewife torn between her responsibility and career. Ravindra Vijay as TASC agent Muthu Pandian gives it the authentic regional touch with him serving as leading liaison with the local establishments. However, surprise awaits with composed steps of Samantha Akkineni as the coldly calculative Raji. Speaking little, her eyes speaks volumes instead. The desperation in her determined looks will instil a rare mix of fear and forgiveness in the heart of the viewers. Courage and confidence brewing in her, she would steal the show as it culminates. But only thing to say against this character is use of tan to condition her complexion that seemed slightly in excess.

The climactic episode closes again in a cliffhanger and a threat but this time the former is forgivingly social while the threat is surprisingly realistic given the condition of the country and the state where a recent happening of apprehending foreign national is coincidentally underway.

Future will have in store evidence to compare whether script matches reality!

Elementary, what else could it be!

I've seen a few episodes of Sherlock, tolerated Robert Downey Jr in the avatar, even fewer Jeremy Brait episodes, a single, as far as I remember, Jonathan Pryce acted adaptation, a few films with Basil Rathbone as the private investigator and the only with Ian McCellan donning the coat of the detective as he ages while losing memory simultaneously but when I watched Elementary with Jonny Lee Miller leading, it then and there eclipsed the others.

There had always been attempts to revise legendary detectives according to era maybe to satisfy the need of the generations. But is also maybe the case if the actual period is difficult to portray as often we have to conceptualize a period by imagination  based on documented facts. This might be a bit difficult and error prone as living in an age and showcasing it is one thing but portraying an entirely different era is another. Though I am very much conservative in this respect and would have otherwise shown a scornful attitude to Holmes using electronic gadgets, but a few episodes of Elementary educated me otherwise. Actually, I realized once again that when the fundamentals remain the same, the ornamentations are just trivial.

So, if Sherlock Holmes uses cell phones, carrys the laptop between rooms, searches the cyber space for intelligence, hooks to various channels for information, installs a host of surveillance cameras for securing premises, all is acceptable as the intellectual in the character is never compromised.

Well, Holmes is here shown as a polymath, and sometimes he seems to be a superman of sorts in knowledge as well as skills, but given the legend status of the character, this excess may be forgiven for the series.

Coming to his character evolution, Morland Holmes, the very rich father of Mycroft, the older and Sherlock, appoints a sober companion for the younger sibling as he recovers from his addiction to drugs while consulting NYPD at the same time. Here comes the very interesting twist for the avid Holmes readers. The sober companion is revealed to be Dr  Joan Watson. Yes, you read it right, it is Joan and not John. But this simple gender flip gives the Holmes Watson dynamics an entirely new dimension. The female companion turned apprentice turned detective in Watson actually reveals a newer side of Holmes himself. But considering the character itself, it really shows a more natural Watson than what had been our general conceptions till now. Being from the medical profession and being a practitioner, Watson ought to have some training on investigations, be it for diagnosing diseases. Thus, if the mentor in Holmes could have channelized the skill to detection of crime, Watson ought to have picked that up gradually. This is a direction that the original creator might not have considered. But Robert Doherty does and this allows Watson to flourish in her own intellect, distinctly different yet satisfyingly complimentary to that of Holmes. But this adds another feather to the cap of Holmes, who is found to be a sharp observer of talent and possesses the ability of mentoring that. True, it is never mentioned that Watson shows signs of investigative ability due to her previous qualifications but seems to have that skill inherent to her. Thus it becomes a show as much for Holmes as much it is for Watson. The one time consultant to Scotland Yard, offers his skill to NYPD and promotes his one time companion to a standalone colleague simultaneously. Lucy Liu excels in the role and her Joan Watson portraiture is sure to be remembered for ages to come. Never before the apparent sidekick character had been so gracefully competitive with the super sleuth. Maintaining her own individuality yet accompanying her one time subject turned colleague, the character is the much needed wise, less boisterous, naive, polite, soothing counterbalance to the wiser, outspoken, less friendly, apparently rude, informal partner. The bond that is shared and the relation that is developed will remain as the very interesting yet enjoyable parallel story of the series. The bond is so natural, yet so sublime, that it could only remain beautifully undefined till some climactic future.

Once again coming to the character of Holmes himself, he can be termed as simply outstanding! Intellect personified, his uncompromising stance in uncovering the truth makes him distinctly uncommon yet he remains surprisingly common in several aspects. Exhibiting the natural social introvert in him, his love-hate relationship with his supposedly dear ones keeps him not so distinct from others. As his life of the apparent social hermit threatens to a culmination due to Watson entering his routine, he remains terribly disappointed yet tries to derive the best in the situation thus presented. His passions are his neural faculties and this is revealed to be the primary cause of his accepting rehabilitation attempts from his addictions, which is surprisingly uncommon to the natural irrationality of the emotional human but the same rational person has his sentiments turn blind as he encounters Sebastian Moran, the henchman to his nemesis Moriarty and also as 'the woman', Irene Adler, is met during the beginning of his youth. Humanity prevails in other instances too, when the crime solver in Holmes demystifies the dangerous crimes but comes to terms with the perception of law as he overlooks perpetrators when the victims seemed dangerous still. Knowing the truth and hiding it seems less risky when his near ones are at bay. This is portrayed in one classic case where incriminating yet false evidence puts Watson in dire straits while the truth uncovered by Holmes threatens to unmask a vigilante whose justified revenge eliminates a crooked killer. How he deals with the situation remains both a twist in the series and reveals the soul ready to sacrifice anything for the person he befriends. He is both unmercifully direct when confronting evils as he defines them but is hesitantly apologetic when he is humbled at rare instances.

Thus Elementary is not only the adventures of Holmes and Watson as we expect it but it defines life as a deliberation between the wisest and Watson like lesser yet significant mortals.

Jonny Lee Miller outshines as Sherlock Holmes in the electronic age avatar and maintains the true essence of the legend in the major aspects but is more liberal in the personal traits.

Of the recurring characters, notable mention must be made of Detective Marcus Bell, who is coupled to Holmes Watson in their cases assisting NYPD. Possessing the skill of a true detective, Bell is initially reluctant of taking the help of the duo but finally turns to be their most trusted acquaintance. Helping each other in trying and life threatening circumstances, their bond develops deeper as the series matures. Besides his detective acumen helping the cases, he also supervises over Holmes and Watson to ensure their tendencies of bending the rule to collect evidences remain within limits. Their interactions, especially the ones between Bell and Holmes give some of the most enjoyably emotional moments of the series. Jon Michael Hill is natural in the role and is both the strict policeman as well as the understanding friend.

The next notable character will be none other than Captain Thomas Gregson of the 11th Precinct of the NYPD. Aidan Quinn flawlessly portrays the character of the supremely responsible supervising authority, the loving father and the firm interrogator and will be my personal favourite while choosing the supporting roles. His voice, his attitude and his impeccable style of handling persons of various statures keep him distinctly revered but for a slip in his character at a later stage in his career. But this seems to be balanced by the immense risk he takes while single handedly attempting to follow a lead towards some committed league of assassins.

Then comes the soberly charismatic Morland Holmes whose presence in the screen sometimes, though not often enough, justifiably overshadows Holmes himself. Filthily rich, as felt by Sherlock, his relation with his younger son remained a bitter sweet tale of fight and forgiveness. Apparently ruthlessly careless about the ill consequences of his trade, Morland is selflessly sacrificial when it comes to the son who had never been terribly dear. No other actor could've been more properly casted than John Noble whose magnanimity in appearance and magnificence in performance gives the coldly cruel touch that this character demands for its complexity to be maintained throughout.

Balancing this, is the soothing mother daughter relation of Joan with Mary Watson, which, albeit less complicated, yet remains practical and resolved. Extremely free willed, she tries to dominate over Joan initially. But as she begins to appreciate logic, through her gradually failing memory, their relation maintains mutual respect. Freda Feh Shen seemed again the correct choice for the character whose firm and frank simplicity mirrors in her daughter but yet individuality prevails by the varied proportion of the traits in the dominating elder.

The list of prominent characters won't be complete without mentioning Kitty Winters, whose tragic past and chance meeting with Holmes started her apprenticeship on detection by the teacher in Holmes who also taught her defensive martial tactics for her safety and security. She also became good at espionage and was once tried on Watson herself. With a traumatized past but with a determined heart, her vengeance drove her to commit offense but Holmes, sharing her mutual trust and his own understanding of justice helped her in her escape. Ophelia Lovibond connects with this character so well as to become synonymous with her and will be my personal favourite with her portraiture of determined, intelligent, arrogantly beautiful, fiercely stubborn yet unquestionably loyal Kitty Winters, a protegee that reflected her master in his several youthful impulsive aspects.

The elder in age and in wisdom, Mycroft Holmes was introduced as a master chef and a restaurateur but before long he becomes central in interest as well as activities. Starting on the wrong foot, early from their youthful days, the siblings were bitterly critical yet overly protective of each other. Secrecy prevails with Mycroft as is predictable and remains the forte of this character till its completion. Rhys Ifans plays this enigmatic character to perfection with a charisma that adds to the magic while posing a finer check to a host of traits in his maturing brother.

Before going any further on its better side, let me tell about the flip side of the series too. Personally speaking, I was disappointed on a couple of instances.  The primary may be due to my addiction to the series that seemed a bit too hasty in its finale that was dramatic yet seemed lacking some vigour. But the other disappointment was regarding the character of Alfredo Llamosa who seemed to be hurriedly scripted out of the series. It is quite true that both the character and the series didn't leave any previous questions unanswered but both their quickened pace of closure raised a few.

Returning again towards its praiseworthy novelties, the series introduced some interesting transformations that fascinated me. Not only was Watson, Gregson, Mycroft redefined but some more characters and events themselves were each metamorphosed in such a novel way as to add a sudden element of surprise to something so essentially predictive in traditional Sherlock Holmes adventures. Chief among them is obviously Moriarty, Irene Adler having awesome character tweaks to say the least but characters like Hudson, Lestrade also features with similar essence to preserve the heritage. Infact the use of the letter M in naming characters with subtle hints of being Moriarty seems to be designed rather than accidental. Thus, new viewers, if there is anybody left, may genuinely be wary in the episodes any of them features. Well, the best in naming seemed to be the infamous Reichenbach Falls and this particular title features in obviously a most significant episode leading to the finale. Never before these words had held a simpler yet climactic meaning.

Elementary also gets its fair share of humour laced dialogues and events and thus investigations that would have otherwise turned to a monotony of analytical reasoning gets a respite with these comic refreshing instances.

Opening score by Sean Callery is another attraction of the series with its intense rhythm and signature notes that seems to resonate in style with the genre.

Highly recommended for the Holmes fans, Elementary unfolds the analytical genius with attitude who stands apart amidst the ordinary with his more than ordinary intellect, acute observational skills, a mind with unwavering focus, with an avid interest in apiculture, a bartistu specialist, having a keen insight in human psychology, a good man, a good friend, evolved in the electronic age, a mentor to the gifted, the greatest grandest master of deductions!

A treatise on herd immunity

The concept of herd immunity has recently taken the world at its stride and has garnered hopes in the masses about a possible relief devoid of medicines, vaccines to counter the COVID19 dread that has turned from a threat to a fearful reality where the social life of human has been disrupted, not to mention of the general health insecurity.

But, however much my heart would wish to rely on the herd immunity concept, the brain would just not listen! It requires proof, evidence and if that is not available, step by step logical reasoning. This and some other factors motivated me to briefly understand the concept and how it fares in the combat against COVID19.

Now, the term, herd immunity refers to the indirect protection from an infectious disease that happens when a population is immune either through vaccination or immunity developed through previous infection [1].

Trying to understand it more clearly, consider a virus infected person standing in the centre of a circular room with all doors and windows closed. Now, surrounding the person are others who are either never infected with the same virus or if infected, have recovered. Now, those who have recovered, if they surround the infected person, will have the chance of getting contaminated by the transmission agent of the virus, droplets in the case of COVID19, but, if the antibodies developed in these persons are still retained, will make the virus inactive. So, this human shield will be enough to prevent the infection to spread to the other non-infected persons. Thus immunity is developed in the population inside that particular room. Immunity developed in this way is thus called 'population immunity'[1] which means the same. But the only note of caution is that the shield remains in position till the virus is eliminated from the system of the infected person completely.

Now, please understand, if the persons who are acting as a shield had been vaccinated to develop the antibodies, the result would be the same. So the main idea behind the herd immunity is to develop enough antibody filled humans around infected persons so that they shield the other vulnerable (who have yet to develop antibodies) persons to get infected.

So, the problem boils down to finding this number of humans, or more correctly the proportion of humans, that constitute earlier mentioned cleverly camouflaged insertion, 'enough', in the preceding paragraph. Clearly, this will be based on how many persons, an infected person can transmit the disease to. The more this number is, the more will be the number of humans required for the shield. This is obvious as if a virus is non-transmittable, you will require no person to act as shield. But if it can be easily transmitted from person to person, an infected person will required to be guarded on all sides by shields to keep the transmission at check. This is called the basic reproduction number (R₀) and it varies with each new virus and each new setting of the human civilization that modifies its characteristics. Actually it measures the transmission potential of a viral infection. R₀ is the number of cases that may occur in a homogenous population as a result of infection by a single individual, when

• the population is susceptible to the disease
• before widespread immunity develops
• before immunization drive is attempted

Now, R₀ is estimated following a mathematical model and lots of inputs[2].

R₀ is affected by:

• the proportion of susceptible people at the start and the density of the population;
• the infectiousness of the organism;
• the rate of disappearance of cases by recovery or death, the first of which depends on the time for which an individual is infective;[2]

R₀ < 1 means the chance of transmission is going to reduce. If R₀ = 0.5 and there are 10 infected persons, they have the potential to infect 5 persons, who in turn can infect 2.5 persons (on the average of course, you can't infect selective parts of a person, keeping the remaining parts uninfected), who in turn will infect fewer still, leading to a single individual who will most probably cannot infect anybody and thus the infection vanishes.

R₀ = 1 means each person, infected, will infect exactly 1 person and the infection will not stop but will be maintained at a constant rate.

R₀ > 1 is pandemic situation! Each infected person will infect multiple others!

But what about the threshold size of the shield which will bar this transmission to spread?

Obviously, this will increase with R0 for any specific case. Actually it is given by

P = 1 - 1/R₀[3], where

P: threshold above which the population must be immuned to achieve herd immunity.

Thus,

R₀ = 0.5 gives P = -1, interpreted as nobody is required to act as shield, you need to give the poor virus some shield to get itself protected from infected entities. This goes for any 0 < R₀ < 1.

R₀ = 1 gives P = 0, interpreted as above without the concern about the virus.

R₀ = 2 gives P = 0.5, meaning 50% of the population must be immunized to save the other 50% susceptible populace.

If R₀ is 4, P climbs to 75%.

This must be noted that P actually increases exponentially with R₀.

But here comes the twist!

The basic reproduction number is defined when there was no immunity and only a single infection. When immunity is developed in a populace, R₀ must change dynamically. Actually, R₀ doesn't change but the transmission is indeed affected by the change in the immunized population. This is specified as the effective reproduction number, R_e, given by

R_e = R₀(1 - P_i)[2], where

P_i: immunized populace

But, though it is a twist, it is more common sense (and science) than anything as, without going to the principles behind it, the mathematics is pretty simple to understand.

For 100% population with no immunity, if the average number of persons to whom the virus can be transmitted by a single infected individual be R₀ at start,

then when it starts to develop immunity and by that can immune P_i part of the population, then the population with no immunity is reduced from 100% to 100(1 - P_i)%, effectively making the average for the same virus to be R₀(1 - P_i).

Thus, hopefully, it is obvious now that

R_e ≤ R₀.

Our aim will be to make it < 1 for harmful viruses by making P_i as high as possible.

How can this be achieved?

These can be done in the following 2 ways:

1. By vaccines, which are biological information injected into the human body, without the intention of making the body sick, but mimic the virus so that the body develops antibodies to fight it. Once developed, the antibodies will be ready to counter the virus, if they get inside the system in future. But some vaccines have a life span, after which it needs to be given a boost by another dose after a definite period.
2. By developing immunity by directly fighting off the virus, once infected. Here, not only there is the chance of getting sick, but dying also. Thus a part of the population is getting immuned after they are infected and recovered by developing the antibodies in their bodies. Those, who cannot recover will die and will reduce the size of the population but the others will develop immunity to achieve herd immunity. But this immunity will remain till the antibodies persist due to the natural virus and it will be solely controlled by the nature of the virus and the human physiology. There will be no man-made information passed to the system which is deterministic to certain extent so that the recovered person is certain how long the immunity might be sustained.

Though in principle both the methods will achieve herd immunity, but curiously enough this 2^nd measure devoid of artificial mimic approach has gained popularity among the masses while any reference is made of herd immunity.

In either of the above cases, even if we consider nobody dies, but it will require the particular P_i to be reached to make R_e < 1.
Thus, in each case P_i are subjected to a process of immunization so that (1 - P_i) remains safe without being subjected to anything adverse.
Also, in either case the period of immunity needs to be determined for a full proof combat.
In these 3 aspects, where does COVID19 lie?
In the question of determining R0, it is reported as 2.0 - 5.9[4-7].
This gives P_i = 50.0% to 83.1% ensuring safety of remaining 50.0% and 16.9% population respectively.

Now, coming to the final query of period of immunity in each case, the vaccinated cases will be deterministic and could be monitored while the natural process will not only be its opposite to say the least and more difficult to monitor but will also be unethical as we are going to sacrifice human beings for the sake of other human beings without the least responsibility for them without the guarantee of ascertaining the period of immunity to the herd. In the extreme case where risking is the only choice, I personally find no reason whatsoever for risking at least 50.0% of the population and thus the majority of the herd. Vaccine might give rise to adverse effects, infact if I am adversely affected, I will spontaneously respond adversely to this article, but logically it will be incorrect to completely depend on herd immunity by getting sick or allowing other persons to get sick.

Infact organizations like the authorities on public health, WHO "supports achieving 'herd immunity' through vaccination, not by allowing a disease to spread through any segment of the population, as this would result in unnecessary cases and deaths[8]", authority on world science, Nature discusses herd immunity "as a desirable result of wide-scale vaccination programmes[9]". Anything else might not only cost life but will have long-lasting medical and financial consequences, emphasizes the article[9]. Authorities on medical practices, John Hopkins University insists "herd immunity against COVID-19 will not be achieved at a population level in 2020, barring a public health catastrophe[10]".

National Geographic says that based on mathematics, experiences with outbreaks and emerging evidence in the ongoing one, the claim of herd immunity is just a fantasy[11]. It also adds that vaccines can only do that if they have at least 75% efficacy.

But the only silver lining is the effect of heterogeneity (non-uniformity in terms of age, mobility, social activity, disease susceptibility) in the population which might favourably[12, 13] bring down the Pi to a large extent. Infact, this might be the effect that we are seeing and not natural herd immunity by getting infected in several countries where the numbers are gradually declining. But remember, as dynamic parameters like age and activity are closely linked with heterogeneity, it might drastically change with time. But this might be utilized advantageously, as I am understanding while writing, if we induce heterogeneity in our social circles by maintaining a planned activity throughout the day as our social and professional circles permit and we must insist on these for a healthy living.

A cavaet might be in order, as being faced with a barely 1.5 years old officially recorded virus and a 0.1 year old emergency released battery of vaccines, I am questioning a method of immunity that might already have produced effects.

The benefit of wearing a mask and sanitization by washing hands and objects shared by many at frequent intervals have taught us that for combating virus, with droplet mode of transmission, this is a feasible method. So, it must be our primary mode of sustaining life and celebrating it so that man-made or natural methods of immunization will only be required as a complimentary to maintaining basic hygiene for preventing spread of infections.

Disclaimer: This is about the concept according to my interpretation, it is not peer reviewed, it can be very well discarded, readers are requested to hurl criticism and point at the flaws that they may find but the basic intent is to learn about the thing in a logical way. The article may very well be considered biased but would like a more unbiased reader to educate otherwise.

Ref: [1] Coronavirus disease (COVID-19): Herd immunity, lockdowns and COVID-19, accessed 19.1.21 

[2] “When will it be over?”: An introduction to viral reproduction numbers, R0 and Re, accessed 20.1.21 

[3] “Herd Immunity”: A Rough Guide, accessed 22.1.21

[4] Challenges in creating herd immunity to SARS-CoV-2 infection by mass vaccination, accessed 22.1.21

[5] The reproduction number of COVID-19 and its correlation with public health interventions, accessed 22.1.21

[6] Herd Immunity and Implications for SARS-CoV-2 Control, accessed 22.1.21

[7] Global convergence of COVID-19 basic reproduction number and estimation from early-time SIR dynamics, accessed 22.1.21

[8] Coronavirus disease (COVID-19): Herd immunity, lockdowns and COVID-19, accessed 24.1.21

[9] The false promise of herd immunity for COVID-19, accessed 24.1.21

[10] EARLY HERD IMMUNITY AGAINST COVID-19: A DANGEROUS MISCONCEPTION, accessed 24.1.21

[11] A 'herd mentality' can’t stop the COVID-19 pandemic. Neither can a weak vaccine., accessed 24.1.21

[12] A mathematical model reveals the influence of population heterogeneity on herd immunity to SARS-CoV-2, 24.1.21

[13] Individual variation in susceptibility or exposure to SARS-CoV-2 lowers the herd immunity threshold, accessed 24.1.21